This is a official games
of Man of Steel APK.
General Zod is threatening
earth and only the man of
steel can stop him. Utilize
the powers of superman ti
fight your way to victory
and save the planet from
certain destruction. Fight in
a variety of detailed and
interactive 3D
environments including
samallville, the kent farm
and more.
Features –
Attack, dodge, block
and utilize various
super powers
including flight, super
speed and heat vision
of defeat Zod and his
evil forces.
Play through an in
depth story mode or
set a personal high
score in the internees
survival mode.
Battle a challenging
cast of mini bosses
and technology
advanced foes
featured in the film.
Play and unlock and
purchase up to 6
different suits from
the man of steel
movie.
You can customize
your experience by
upgrading the specific
abilities you want to
use.
Delivers next
generation graphics
on your tablet or
phone with nice
detailed animation
and cinematic
sequences.
Asphalt 7 APK a nice
android racing games, This
is a top paid racing games
on apps store. Install and
hit the speed fo heat in
the newest , fastest mostg
visually stunning edition of
the famed asphalt series.
This games have awesome
HD 3D Graphics and super
surrounding sound. We
share Asphalt 7 mod/
unlock version and real
version,
Features –
You can drive 60
different cars from
the world’s most
prestigious
manufactures, like
ferrari, aston martin,
Lamborghini etc.
Gear up to race on
15 tracks set in real
cities around the
world, built brandd
new tracks in Hawaii,
London, Miami,
Paris, Rio.
The completely
revampe multiplayer
lets you take on up
to 5 of your friends
locally or online.
Keep track of who’s
the best with new
asphalt tracker that
lets you compare
stats , show off
achievements and
challenge rivals.
Play however you
please with 6
different game modes
packed with 15
leagues and 150
different races.
Every car and track is
awesome graphics
that push the limits
of your devices.
টোটাল PSD to HTML টিউটোরিয়াল, পিএসডি টু এইচটিএমএল তৈরীর চরম
কিছু ভিডিও টিউটোরিয়াল বাংলায় !!!…….. ফ্রি !!!!! শুরু করুন ওয়েব ডিজাইনিং PSD to HTML বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল – সবগুলো পার্ট একসাথে PSD to HTML টিউটোরিয়াল, শুরু করুন ওয়েব ডিজাইনিং পিএসডি টু এইচটিএমএল তৈরীর চরম কিছু ভিডিও টিউটোরিয়াল বাংলায় !!!…….. ফ্রি !!!!! মোট ভিডিও সংখ্যা – ১১, মূল ভিডিওর পাশাপাশি এর ওয়েব টেমপ্লেটটিও দেয়া আঠে…….আশাকরি কাজে লাগবে। ভিডিওগুলো শুধু মাত্র বাংলা ভাষা-ভাষিদের জন্য তৈরী করা হয়েছে। মোট কথা বাংলাদেশের জন্য…..দেশের দশের জন্য। ভিডিও তৈরী করেছেন ” শ্রদ্ধেয় ফয়সাল আহমেদ “, বিডি গেকস্ ….. সালাম জানাই তাদের……..যারা দেশের জন্য দশের জন্য কাজ করে বিনামূল্যে…. ধন্যবাদ সবাইকে………তো হয়ে যান ওয়েব ডিজাইনার…এই প্রত্যাশায়……
আসসালামু ওলাইকুম বন্ধুরা। আশা করি সব্বাই ভালো আছেন।
যাই হউক সেই ভালো লাগাকে বাড়িয়ে দিতে আমি আজও হাজির হলাম কিছু এন্ড্রয়েড
এপ্স নিয়ে। আর সেগুলো হল এন্ড্রয়েড অডিও প্লেয়ার। যারা এন্ড্রয়েড ফোন ইউজ
করেন তারা অবশ্যই কোন না কোন অডিও প্লেয়ার ব্যবহার করছেন। আবার অনেকে
ডিফল্ট প্লেয়ার ও ব্যবহার করেন। আমি ও বলব এগুলোর মধ্যে কোন একটা ব্যবহার
করে দেখেন আশা করি ভালো লাগবে। এগুলো মধ্যে কিছু ফ্রী আবার কিছু পেইড।
তাইলে শুরু চলুন দেখা যাক কার কোন এপ্স টা দরকার।
এখানে সব গুলো এপ্স ডাইরেক্ট ডাউনলোড লিংক এ দেওয়া হয়েছে।
USB Audio Player PRO V1.3.2
এই
এপ্সটা সবার কাছে নতুন হতে পারে বা অচেনা হতে পারে। আসলে সেটাই স্বাভাবিক।
এটা নতুন ও আবার খুব একটা নতুন ও না। এই এপ্সটি দিয়ে হাই কোয়ালিটি অডিও
শোনা যাবে। তাছাড়া এই এপ্সের রয়েছে ১০টি ব্যান্ডের ইকিউল্যাজার। আরো
বিস্তারিত দেখুন এখানে।
এপ্স সম্পর্কেঃ
File Name: USB Audio Player PRO
Version: v1.3.2
File Type: APK
File Size: 12m
ইহা সম্পর্কে মনে হয় খুব একটা বলা লাগবে না। কেননা ইহা খুবই একটি পরিচিত এপ্স। ইহার একটি ফ্রী ভার্সন ও রয়েছে।
আপনি ইচ্ছা করলে এই এপ্স দিয়ে যেকোন গান পরিবর্তন করে নিজের মত শুনতে পারবেন। এই এপ্সটির ফিচার অনেক বিস্তারিত এখানে দেখুন।
এই
এপ্সটি একটি অসাধারণ এপ্স। এটি শ্রোতাদের মনের মত করা ডিজাইন করা হয়েছে।
অনেক গুলো ফিচার নিয়ে সাজানো হয়েছে এই এপ্সটি। গুগল প্লেতে এই এপ্সটি এখন
পর্যন্ত ডাউনলোড হয়েছে ১০০০০+ আরো বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন।
এপ্স সম্পর্কেঃ
File Name: Rocket Player – Music Player
Version: 1.0.0
File Type: APK
File Size: 6.7M
ইহা
একটি সাধারন এপ্স। তবে ইহার রয়েছে কিছু অসাধারণ ফিচার। ৬টি ব্যান্ডের
ইকিউল্যার নিয়ে গঠিত এই এপ্সটি যেকোন গানের লিরিক ও সাপোর্ট করে। ব্যবহার
করে দেখতে পারেন। আর বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন।
এপ্স সম্পর্কেঃ
File Name: Shuttle+ Music Player
Version: 1.4.2
File Type: APK
File Size: 3.1M
আশা
করি কিচ্ছু বলা লাগবো না। নাম দেখে আর আইকন দেখেই হয়ত বুঝে গেছেন যে ইহা
কি। হে, ইহা আসলেই একটি অসাধারণ এপ্স। এটি পিসির ভার্সন ও রয়েছে তা ও আবার
অনেক জনপ্রিয়। এন্ড্রয়েড এ ও কম জনপ্রিয় না। এখন পযর্ন্ত এটি গুগল প্লে
থেকে ডাউনলোড করা হয়েছে ৫০লক্ষ এর উপরে। আরও বিস্তারিত জানতে দেখুন এখানে।
এপ্স সম্পর্কেঃ
File Name: JetAudio Music Player Plus
Version: 4.2.0
File Type: APK
File Size: 16M
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম স্মার্টফোনের চাহিদা দিন দিন বেড়েই
চলেছে। স্মার্টফোনে ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও, ফেসবুক, ইমেলসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ
তথ্য থাকে। এগুলোর নিরাপত্তার জন্য আমরা ফোনে বিভিন্ন অ্যাপস ও ডিফল্ড
সিকিউড সিস্টেম ব্যবহার করে থাকি। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্যাটার্ন
লক।প্যাটার্ন লক, যা সহজে কেউ ভাঙতে পারে না। তবে এতে সমস্যাও রয়েছে।
কয়েকবার ভুল প্যাটার্ন দিলে পুরোপুরি লক হয়ে যায় স্মার্টফোনটি। যা ঠিক করার
জন্য ব্যবহারকারীকে গুন্তে হয় বেশ কিছু অর্থ। তবে প্যাটার্ন ভুলে গেলে বা
ডিভাইস লক হয়ে গেলে কিছু নিয়ম অনুসরণ করলেই তা খোলা সম্ভব।
এক্ষেত্রে যদি আপনার ব্যবহৃত স্মার্টফোনে ইন্টারনেট (ডাটা বা ওয়াই ফাই)
কানেকশন করা থাকে তাহলে সুবিধা হয়। ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে- প্রথমে
প্যাটার্ন অপশনে কয়েকবার ভুল প্যাটার্ন দিন। এরপর একটি অপশন আসবে, ‘Forgot
Pattern?’ এটাতে ট্যাপ করুণ। ট্যাপ করার পর আপনার ব্যবহৃত গুগল একাউন্ট
অর্থাৎ জি-মেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড চাইবে। ঠিকঠিক মতো ইনপুট করুণ। সফলভাবে
জি-মেইল আইডিতে লগইন করা শেষে আপনাকে নতুন প্যটার্ন লক দিতে বলা হবে। নতুন
প্যাটার্ন একটিভ করুণ।
#অনেক সময় ফোনে ইন্টারনেট কানেকশন থাকে না। তাই ই-মেইল আইডি এবং
পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করা সম্ভব হয় না। তখন প্যাটার্ন লক খোলার একটাই
উপায় থাকে ডিভাইসে ফ্যাক্টরি রিস্টোর করা।
#প্রথমে ভলিউম আপ কি এবং হোম বাটন চেপে ধরুন।
#একই সাথে পাওয়ার বাটন চেপে ফোনটি অন করুন। ফোন অন হলে বাটনগুলো ছেড়ে দিন।
#এরপর ‘নো’ এবং ‘ইয়েস’ এর মধ্য থেকে ‘ইয়েস’ সিলেক্ট করুন। সিলেক্ট করার জন্যে পাওয়ার বাটন/হোম বাটন কাজ করতে পারে।
#মনে রাখবেন factory reset দেয়ার পর আপনার ফোনের আগের সব ডাটা ডিলেট হয়ে যাবে।
#’factory reset’ সম্পন্ন হলে ফোন রি বুট হবে এবং প্যাটার্ন লক চলে যাবে।
তবে মনে রাখতে হবে বিভিন্ন ফোন কোম্পানির স্মার্টফোনের ‘রিকভারি মেনুতে’
যাওয়ার জন্যে উপরে বর্ণিত বাটনগুলো কাজ নাও হতে পারে। তাই আপনাকে অবশ্যই
জানা উচিত আপনার ফোনে কিভাবে রিকভারি মেনু আনতে হয়। এজন্য গুগোল বা
ইউটিউবের সাহায্য নিতে পারেন।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য বর্তমানে অনেক ধরনের অ্যাপ তৈরী করা হচ্ছে। এগুলোর
মধ্যে অনেক আছে যা নতুন নতুন ফোন নির্মাতা কোম্পানী থেকে বিভিন্ন ধরনের সব
সুবিধা সম্বলিত অ্যাপ। যা অনেক আকর্ষনীয়ও বটে। এসব অ্যাপগুলোর একটি Pi
Lockscreen যা চমৎকার সব সুবিধা আছে এতে। সুবিধা বিভিন্ন ফোনে নতুন সংযোজন
করা হয়েছে। এজন্য কি নতুন ফোন কিনতে হবে? না, Pi Lockscreen দিয়ে কাজটি
করতে পারেন। Pi Lockscreen- এ যেসব সুবিধা পাবেন:-
Unlock-এর জন্য “tick sign” অঙ্কন করুন,
Wifi- এর জন্য “W” অঙ্কন করুন,
Vibration- এর জন্য “V” অঙ্কন করুন,
General mode- এর জন্য “G” অঙ্কন করুন,
Silent mode- এর জন্য “S” অঙ্কন করুন,
Browser- এর জন্য “B” অঙ্কন করুন,
Camera- এর জন্য “C” অঙ্কন করুন,
flashlight- এর জন্য “t” অঙ্কন করুন,
Bluetooth on/off- এর জন্য “b” অঙ্কন করুন,
Ram- এ কোনো সমস্যা করে না,
Phone- কে Hang করবে না,
যদিও এটি একটি Paid App.. play store এ এর জন্য ফি দিতে হয়, কিন্তু আমরা ফ্রি’তে দিচ্ছি!!
আমাদের সাথে থাকুন, এমন সব চমৎকার সব অ্যাপ নিয়ে শীঘ্র আসছি!
এছাড়াও অ্যাপটিতে উপরোক্ত Gesture- এর পাশাপাশি Pin Code-ও ব্যবহার করা
যাবে। রয়েছে আরও কিছু সুবিধা অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক
করূন।
আজকে সদ্য Release হওয়া কিছু মভিএর HD ডিরেক্ট লিঙ্ক দিব।বাংলা ভাল টাইপ করতে পারি না।তাই কথা কম :-(
অনেক দিন টাইম না পাওয়ার কারনে নেট এ বসতে পারিনি তাই কোন পোস্ট দিতে পারিনি।তাই সরি…।।
মুভিগুলো সব ডিরেক্ট সারভার এ আপলোড করলাম ।যেই নেট স্পীড ৪ দিন লাগসে :cry:
জাস্ট নামের উপর ক্লিক করে যে পেজ এ যাবে তাতে ডাউনলোড NOW এ ক্লিক করবেন
==► A Million Ways To Die In The West (2014) ◄== ╚► লেটেস্ট 720p WEBRip আপডেট ◄╝
২০১২ সালের অন্যতম জনপ্রিয় কমেডি মুভি ”টেড” এর কথা নিশ্চয়ই মনে আছে
আপনাদের। টেড এর পরিচালক সেথ ম্যাকফারলেন আবারো তার অড কমেডি নিয়ে উপস্থিত
হয়েছেন ”এ মিলিয়ন ওয়েজ টু ডাই ইন দা ওয়েষ্ট” মুভিটির মাধ্যমে। ষ্টারকাষ্টও
বেশ প্রমিজিং। শার্লিজ থেরন, অ্যামান্ডা সেফ্রিড, লিয়াম নেসন ছাড়াও জনপ্রিয়
টিভি সিরিজ হাও আই মেট ইওর মাদারের বার্নি খ্যাত নিইল প্যাট্রিক হ্যারিস,
জিওভানি র্যুভিজি, সারাহ সিলভারম্যান পারফর্ম করেছেন মুভিটিতে। এছাড়াও
স্বয়ং পরিচালক সেথ ম্যাকফারলেনও অভিনয় করেছেন মুভিটির মূল চরিত্রে। আপনারা মুভিটি ট্রাই করে দেখুন কেমন লাগে……….
╚► পরিচালনায়–– Seth MacFarlane ╚► অভিনয়ে–– Seth MacFarlane, Charlize Theron, Liam Neeson, Giovanni Ribisi, Neil Patrick Harris, Sarah Silverman ╚► জনরা–– ওয়েষ্টার্ন কমেডি ╚► IMDb iNFO–– http://imdb.to/1sgzYJl –– 6.4/10 ╚► ডিরেক্ট সিঙ্গেল ডাউনলোড লিংক––
ট্রান্সফরমার সিরিজের নাম শুনেন নাই এমন মুভি লাভার পাওয়া কঠিন। সেই
ট্রান্সফরমার সিরিজের ৪র্থ মুভি AGE OF EXTINCTION এর ব্লুরে ভার্সন রিলিজ
পেয়েছে সম্প্রতি। অতি অত্যাধুনিক গ্রাফিক্স আর চোখ ধাঁধানো সব একশন দৃশ্যে
ভরপুর মুভিটা দেখে আপনাদের অবসর সময় ভালই কাটবে। TRANSFORMERS: AGE OF EXTINCTION (2014)
Quality :BluRay IMDB Ratings : 6.1/10 > 102,351 Votes http://www.imdb.com/title/tt2109248/ কাহিনী সংক্ষেপঃ একজন মেকানিক ও তার পরিবারঅটোবটদের দলে যোগ দেয় যখন ভীন গ্রহ থেকে এক বাউন্টি হান্টার তাদের পিছু নেয়। অটোবটরা এবার মানুষের লক্ষবস্তু।
কাউকে এক বেলা খাবার জন্য মাছ দান করা ভালো নাকি মাছ ধরা শিখিয়ে দেওয়া ভালো ?
অবশ্যই মাছ ধরা শিখিয়ে দেওয়া ভালো যাতে বাকী জীবনে আর মাছের জন্য কারো মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে না হয় ।
১ টা ২ টা পেইড অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপে মন ভরে না আজকাল :) আসলে প্রিমিয়াম আ্যাপসের মজা ই আলাদা ।
আপনারা অনেকেই হয়তো www.DownloadTheApk.com
ওয়েব সাইটটি চিনেন । যারা চিনেন তারা অবশ্যই জানেন ওয়েব সাইটটিতে হাজার
হাজার পেইড আ্যন্ড্রয়েড আ্যাপ ফ্রি পাওয়া যায় ! যারা জানেন না তাদের জন্য
এই টিউন । আপনি অ্যান্ড্রয়েড ইউজার হয়ে থাকলে কাজে দেবে ।
আমাদের পক্ষে সত্যিই প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ কিনে ব্যাবহার সম্ভব না ।
সাইটটির একটা দারুন ফিচার আছে । তা হলো সাইটটিতে ইতোমধ্যে আপলোড করা হয়নি
এমন কোন অ্যাপস আপলোড করার জন্য আপনি অনুরোধ করতে পারেন । আপলোড করার পরে
আপনাকে ডাউনলোড লিংক সহ মেইল করবে । তবে লক্ষ্য করতে হবে ইতোমধ্যে আপলোড
করা হয়েছে এমন আ্যাপের জন্য রিকোয়েস্ট করা যাবে না ।
চিত্রে দেখুনঃ
Request an App a ক্লিক করুন । নিচের ছবির মতো আসবে ।
উপরের ছবিতে দেওয়া নির্দেশনা অনুসরন করুন ।
ভালো থাকুন ! সুস্হ্য থাকুন ! শুভকামনা ।
আসসালামু আলাইকুম এন্ড্রয়েড পাগলা বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছেন।
আপনাদের ভালো লাগাকে আরেকটু বাড়িয়ে দিতে আমি হাজির হবো নিয়মিত এন্ড্রয়েড
গেমস নিয়ে ইনশাআল্লাহ্…
আজকে যে গেমসটি নিয়ে লিখতে বসেছি সেটি হল একটি ক্রিকেট গেমস। গেমসটি ক্রিকেট প্রেমীদের কাজে লাগবে মনে হয় :P Nautilus Mobile কোম্পানীর
তৈরীকৃত এই গেমসটির সাইজ মাত্র ৭৭ মেগাবাইট। তারা এই গেমসটি সর্বশেষ আপডেট
করেছে সেপ্টেম্বরের ২৬ তারিখ। এই আপডেটে নিয়ে এসেছে নতুন কিছু পরিবর্তন।
যার বিস্তারিত দেখতে পারবেন এখানে।
আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলেই কেমন আছেন ? আসা করি মহান আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন ।
আপনার কম্পিউটারে বাংলায় সময় বলার জন্য ঘড়ি আছে কিন্তু আপনার এন্ড্রয়েড
মোবাইলের জন্য বাংলায় সময় বলার জন্য কোন ঘড়ি এতদিন ছিল না । এরকম একটি
এ্যাপলিকেশন খুজছিলাম ইংরেজি বা অন্য ভাষার জন্য ছিল বাংলায় পেলাম তাই
আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম । এই “বাংলা ভয়েস ঘড়ি” ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলায় ঘড়ির সময় জানতে পারবেন । কী কী সুবিধা থাকছে এই ঘড়িটিতেঃ
বাংলাতে অটোমেটিক সময় বলে দেবে।
২৪ ঘণ্টার প্রতি মিনিটে সময় বলে দিতে সক্ষম।
সময় বলার আগে আপনাকে সালাম দিবে।
নির্দিষ্ট সময় চাইলে সময় বলা বন্ধ রাখতে পারবেন।
সর্বোচ্চ কাষ্টমাইজেশন সুবিধা ।
এটি এলার্ম ঘড়ি হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন।
আমার জানামতে এটি বাংলাদেশের প্রথম বাংলা টকিং ক্লক ( আপনার জানা অন্য কোন বাংলা টকিং এ্যাপলিকেশন থাকলে আমাকে জানাবেন)
জিঞ্জার ব্রেড সহ সকল ভার্সনেই সার্পোটেড।
শুরুতে আপনার ইচ্ছামত সাউন্ড যুক্ত করতে পারবেন। এছাড়াও এতে আরেো অনেক
সুবিধা আছে । ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন । আসুন এবার কিছু ব্যবহার নিয়ম
নীতি দেখে নেই।
কত মিনিট পরপর সময় বলবে তা নির্ধারণ করুন >সেটিংস>মুল সেটিং> মিনিট অন্তর অন্তর সময় বল> (১-৫৯ মিনিট পর্যন্ত) ।
মেনুয়ালি সময় শুনতে হলে উপরে ডান দিকে স্পিকারে চাপুন ।
এখন কথা হল প্রতিবার সালাম শুনতে শুনতে হয়তো বিরক্তবোধ হতে পারে তাই
এটি বন্ধ করতে নীচের সেটিং করুন। সেটিংস/স্পিকিং ক্লক সেটিং > এ গিয়ে
“শুরুতেই সংকেত প্লে করুন” হতে ঠিক চিহ্নটি উঠিয়ে দিন।
এ্যাপলিকেশন টি ডাউনলোড করতে এই লিংকে ক্লিক করেন ।
ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত ।
আল্লাহ হাফেজ ।
এখন আমি আপনাদের keylogger নিয়ে একটা tune করব। এটা দিয়ে আপনি সব অ্যাকাউন্ট ই হ্যাক করতে পাড়বেন।
আসা করি ভাল লাগবে।
সুরু করিঃ keylogger তার নাম reflect keylogger এটা একটি শক্তিশালী keylogger বলতে পারেন ।
ভিকটিম যা যা টাইপ করবে তা আপনার কাসে চলে আসবে ত তখন সব অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন। আপনার অ্যান্টিভাইরাস অফ রেখে প্রথমে এইটা ডাউনলোড করে নিন: এবার ওপেন করুন দেখতে এরকম।
Mailing option এ যান।
এবার আমাদের email option এ কাজ করতে হবে।
email username এ আপনার জিমেইল বা ইয়াহু আইডি দিন।
email password এ আপনার ইমেইল পাস দিন।ভয় নেই হ্যাক হবেন না ১০০ %।প্রয়জনে একটা নতুন আইডি ওপেন করুন
smtp server এ নিচের কোড দিন।
জিমেইল ইউজার রা ঃ smtp.gmail.com
port : 587
ইয়াহু ইউজার রা ঃ smtp.mail.yahoo.com
port : 465
এবার send test mail করুন।সব কিছু ঠিক থাকলে আপনার মেইল এ একটা টেস্ট মেইল যাবে।
send interval এ আপনি কতক্ষণ পর পর ভিকটিম এর ইনফ পেতে চান সেই সময় টা দিন।
এবার option এ যান।
icon changer এ আপনি icon পরিবর্তন করতে পারেন।
file pumper এ আপনি ফাইল এর সাইজ বারাতে পারবেন। তার জন্য enable
সিলেক্ট করে ফাইল সাইজ সিলেক্ট করে kiloby বা megaby এ পাম্প করতে পারবেন
জাতে ভিক্তিম সন্দেহও করতে না পারে।
এবার compile option এ যান।
mutex option এ ৭/৯ বার generate করুন।
execution option দেখতে পারেন।
run on start up এই অপশন টা দিলে প্রতিবার ভিকতিম যখন তার পিসি ওপেন করবে তখন ট্রোজান টা চালু হবে।
send run confirmation mail এইটার মাধ্যমে বুঝতে পারবেন যখন ভিকতিম আপনার তৈরি ভাইরাস টা তার পিসি তে ওপেন করবে।মেইল আর মাধ্যমে।
এবার মেইন option compile করুন।
browse করে ফাইল এর একটা নাম দিয়ে সেভ করুন।
নিচে দেখুন প্রমান আমার কাসে ভিকটিম এর সব ইনফো।
আপনি সব ধরনের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন।
ফাইল বাইন্ডার দিয়ে কন কিছু সাথে বিন্দ করে ভিকটিম এর কাসে পাঠিয়ে দিন।
অবশ্যই winrar দিয়ে rar করবেন।
ভিকটিম ওপেন করলেই কেল্লাফতে।
এর আই সব কিছুই হবে গোপনে।
দয়া করে কেউ কার ক্ষতির জন্য ব্যবহার করবেন না।।আমি দায়ি নই।
কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভাল আছেন। আমি আল্লাহর রহমতে ভাল আছি। আজ আমি
আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম এয়ারটেল সিম দিয়ে জাভা এবং সিম্বিয়ান এ কেভাবে ফ্রী
ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ?
কাজ শুরুর আগে বলে রাখি এই প্রক্সি দিয়ে কেউ খারাপ ফাইল ডাউনলোড করবেন না,নিজের নামে কোথাও চালাবেন না।আর চালালেও অবশ্যই
ক্রেজিটিপসকে ক্রেডিট দিবেন। যাইহোক কাজ শুরু করা যাক.
তারপর ফাইল টা আপনার বন্ধুর চায়না ফোনে পাঠান আবার আপনার ফোনে নিয়ে
আসুন,দেখবেন একটা কনফিগারেশন চলে এসেছে।কনফিগারেশন টি সেইভ দিয়ে একটিভ
ডিফল্ট ইন অল এপ্লিকেশন দিয়ে দিন।
স্যেম্বিয়ান ও চায়না ইউজাররা নিচের মত সেটিং করে নিন।
Name: airtel free by TrueTips24
Apn: internet
Proxy: 177.85.101.156
Port: 80
Homepage: TrueTips24.Com
এখন নীচ থেকে UC ব্রাউজার টা ডাউনলোড করে নিন ইন্সটল করে ব্যবহার করুন ।
কেমন হয় নিজেই একটি ভুয়া ভাইরাস বানালে। যা কম্পিউটারের কোনো ক্ষতি করবে না কিন্তু আপনার বন্ধুকে ঠিকই চমকে দেবে।
চাইলে আপনি নিজেই এ রকম একটি ভুয়া ভাইরাস বানাতে পারবেন। যা চালু করলে
আপনার কিংবা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ বারবার খুলবে এবং
বন্ধ হবে। আর এই ট্রিকটি কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই আপনার বন্ধুকে চমকে দিতে
পারবেন। কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন। এ কাজটি করার জন্য নিচের তিনটি ধাপ
অনুসরণ করেন।
ধাপ-১: প্রথমে আপনার কম্পিউটারে নোটপ্যাড খুলে ফেলুন। এরপর নিচের লেখাগুলো কপিকরে পেস্ট করুন।
Set oWMP = CreateObject(“WMPlayer.OCX.7″)
Set colCDROMs = oWMP.cdromCollection
do
if colCDROMs.Count >= 1 then
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
End If
wscript.sleep 5000
loop
ধাপ-২: এবার নোটপ্যাড ফাইলটি Virus.vbs নামে ডেস্কটপে সেভ করুন।
ধাপ-৩: এবার ডেস্কটপে এস Virus.vbs ফাইলটির ওপর ডাবল ক্লিক করুন।
দেখবেন এক মিনিট পর পর কম্পিউটারে ডিভিডি ড্রাইভটি আপনাআপনি খুলছে আবার বন্ধ হচ্ছে।
ভুয়া ভাইরাস নিয়ে মজা করা শেষ হলে ডেস্কটপ থেকে Virus.vbs নামের
ফাইলটি ডিলিট করে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন। ডিভিডি ড্রাইভ আগের মতই ঠিক
হয়ে যাবে।
কর্মক্ষেত্রে প্রতিটি জায়গাতেই প্রতিযোগিতার সীমা নেই। যে কাজেই করতে
ইচ্ছুক হোন না কেনও আপনাকে সবার সাথে প্রতিযোগিতা করে ঠিকে থাকতে হবে। তবে
সবার মাঝে টিকে থাকাটা অনেক কঠিন এবং সেটি সবার দ্বারা সম্ভবও হয়না। কারণ,
প্রতিযোগিতার বাজারে যারা নিজেকে একটি ভিন্নভাবে উপস্থাপন করতে পারে কেবল
তারাই সফলতার সাথে টিকে থাকে। এখন কথা হচ্ছে কিভাবে আপনি নিজেকে, নিজের
সেবাকে অন্য সকলের থেকে ভিন্নভাবে আপনার ক্লায়েন্টের সামনে উপস্থাপন করবেন?
তবে, কিছু পথ অনুসরণ করুণ… ক্লায়েন্টের কথায় প্রাধান্য দেওয়া: কোন সেবা নিয়ে
ব্যবসায় করতে হলে আপনার ক্লায়েন্টই হচ্ছে সফলতার মূল এবং একমাত্র
চাবিকাঠি। কারণ, তারাই আপনার সেবা ব্যবহার করবে এবং গুণগান গাইবে। আপনি যা
জানেন তাই একজন ক্লায়েন্টকে সেবা হিসাবে দিয়ে থাকেন, তা কাজ হোক কিংবা
পরামর্শ হোক। এখন ভাবার বিষয়, আপনি কি আসলেই ক্লায়েন্টের সন্তুষ্ট করতে
পারছেন আপনার সেবার মান দ্বারা? যদি কিছুই বুঝতে না পারেন তবে ক্লায়েন্টদের
আপনার সেবা সম্পর্কে বলার সুযোগ করে দিন। আপনি তাদের কথা শুনুন, ভালমন্দ
যে যাই বলুক না কেনও শুধু শুনে যাবেন। এসব নিয়ে সাথে সাথে ক্লায়েন্টের সাথে
কোন রিএ্যাক্ট করতে যেয়ে ভুল করবেন না। ফ্রিল্যান্স কাজের ক্ষেত্রেই এই
কথাটিই মেনে চলতে হবে। অন্য ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে শিক্ষণীয়: যেখানে
আপনার সেবা দিচ্ছেন সেখানকার অন্যরা কিভাবে কাজ করছে সেটির দিকে নজর রাখতে
হবে। অন্য ফ্রিল্যান্সাররা নিজেদেরকে কিভাবে ফুটিয়ে তুলছেন, কি ধরণের কাজ
করছেন, কেমন প্রাইস নিচ্ছেন এগুলোর দিকে খেয়াল রাখুন। তাদের কর্মকাণ্ডগুলো
পর্যালোচনা করুন। পরিবেশের দিকে নজর দিন: আপনি যে স্থানে কাজ করেছেন
সেখানের পরিবেশকে কোলাহল মুক্ত করুন। আপনি যখন ক্লায়েন্টের সঙ্গে স্কাইপের
মাধ্যমে কথা বলবেন তখন কোলাহল থাকলে ক্লায়েন্ট সেটি পছন্দ করবে না। স্মার্টলি উপস্থাপন করুন: কোন সেবা কত দ্রুত বিক্রি
হবে তা অনেকটাই নির্ভর করে আপনি কিভাবে আপনার সেবাকে উপস্থাপন করবেন।
ক্লায়েন্টদের সামনে আপনার পণ্য সম্পর্কে জ্ঞান থেকে সর্বোচ্চ নিয়ে বুঝান।
যে কয়েকটা পণ্য নিয়ে ব্যবসায় করবেন সেগুলো সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান অর্জন
করুন। কাজের মান উন্নয়নে কাজ করুন: এই কাজটি করতে আপনাকে
প্রতিনিয়তই কিছু না কিছু খরচ করতেই হবে। ধরুন আপনি একটি ছোট টিম নিয়ে আপনার
ব্যবসায় পরিচালনা করেন। টিমের কর্মীরা প্রতিনিয়তই আপনার ব্যবসায়ের
উন্নয়নের জন্য কাজ করে যায়। আপনি কি তাদের ব্যাপারে একবার ভেবে দেখেছেন
তারা ব্যবসায়ের জন্য যা করছে প্রতিদিন তার ফল স্বরূপ মাস শেষের বেতন ছাড়া
তাদেরকে আর কি কি অতিরিক্ত সেবা দিচ্ছেন? যদি না দিয়ে থাকেন তবে দিতে শুরু
করুন। তাদের সাথে বন্ধু ভাবাপন্ন পরিবেশে কাজ করুন। মনে রাখা ভাল যাদের
দিয়ে সেবা পরিবেশন করবেন তাদেরকে খুশি রাখতে পারলে আপনার ক্লায়েন্টরাও
হাসিখুশি এবং সন্তুষ্ট থেকে আপনার সেবা ক্রয় করতে উদ্বুদ্ধ হবে। পরিহার করতে হবে কপি এবং পেস্ট: অনেকেই কাজের ক্ষেত্রে
কপি পেস্ট করে তাদের ক্লায়েন্টদের কাজ বুঝিয়ে দেয়। এভাবে কপি পেস্ট করে
আপনি ২/১দিন ক্লায়েন্টদের বুঝিয়ে যেতে পারলেও দীর্ঘ সময়ের জন্য করতে গিয়ে
নিজের ফাঁদে নিজেই ফেঁসে যাবেন। কারণ, আরেকজনের করা কোন কাজ আপনি সামান্য
এডিট করে ২/৩ টা কাজে চালিয়ে দিতে পারলেও একবার না একবার ধরা পড়ে যাবেনই।
তখন মার্কেটপ্লেস ক্লায়েন্ট রিপোর্ট করতে পারবে। একদম নতুনদের এই প্রবণতা
বেশি থাকে। আর এভাবে নিজেদের কাজের রেপুটেশন নষ্ট করে ফেলে। কাজের পূর্ণ পরিকল্পনা করে নামতে হবে: একটি ভাল মানের
পরিকল্পনা যেকোনো কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে সহায়তা করে। তাই প্রোজেক্ট শুরু
করবার আগেই প্রোজেক্টের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ফাইল সংগ্রহ করেই কাজে মনোনিবেশ
করবেন। কংগ্রাচুলেশনস, আপনি প্রোজেক্টটি জিতে গেছেন: একটি
প্রোজেক্ট জয়লাভ করতে হলে বেশি না সামান্য কিছু ডিরেকশন মেনে চলতে হয়।
ডিরেকশনগুলো খুব বেশি কঠিন কিছু না। সংক্ষেপে আরেকবার, প্রোজেক্ট ভাল করে
পড়ুন এবং বুঝুন আসলেই ক্লায়েন্ট কি চাইছেন। এবার আপনার দক্ষতা এবং সময়
অনুযায়ী মূল্য নির্ধারণ করুণ। প্রোজেক্ট পুরোটুকু না বুঝলে কোন প্রকার
প্রাইস সেট না করে আপনার প্রশ্ন সহ ব্ল্যাংক প্রপোজাল সাবমিট করুণ। রিপ্লাই
পেলে এবার চূড়ান্ত মূল্য সেট করে প্রপোজাল সাবমিট করুণ। অবশ্যই প্রপোজাল
স্মার্ট ভাবে উপস্থাপন করতে হবে যাতে ক্লায়েন্ট আপনার কোয়ালিফিকেশন
সম্পর্কে প্রপোজাল দেখেই অনুমান করতে পারেন। এরপর অপেক্ষা করুণ,
কংগ্রাচুলেশনস, আপনি প্রোজেক্টটি জিতে গেছেন! কোয়ালিটি, কোয়ালিটি এবং কোয়ালিটি: একটি কাজের
সর্বোচ্চ কোয়ালিটি বলতে আসলেই কি বুঝায় সেটা বুঝতে পারাটা অনেক সময়
সাপেক্ষ। নিজেকে সবসময় আপডেট রাখতে হবে এবং কোয়ালিটি কাজ করার চেষ্টা করতে
হবে।
Sleeping Dogs গেমটির সিকুয়্যাল নাকি WATCH_DOGS!!! জ্বি! এই রকম অদ্ভুত
এবং আজগুবি তথ্য পাবেন বাংলাদেশেরে গেমিং কমিউনিটিতে!! যাই হোক, সেদিকে আর
না যাই!
বাংলাদেশের গেমিং ভক্তদের বহু অপেক্ষায় রাখার পর ওয়াচ_ডগস গেমটি অবশেষে
মুক্তি পেলো কিছুদিন আগে!! বলা যায় ২০১৪ সালের বেষ্ট গেম হচ্ছে ওয়াচ ডগস
(এখন পর্যন্ত, ইউনিটি আগে আসুক দেন দেখা যাবে নে! )
ওয়াচ ডগস (WATCH_DOGS) একটি ওপেন্ড ওর্য়াল্ড ফিচারের একশন-এডভেঞ্চার
স্টেলথ ধাঁচের ভিডিও গেম নির্মাণ করেছে ইউবিসফট মন্টিয়াল এবং প্রকাশ করেছে
ইউবিসফট। গেমটি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, প্লে-স্টেশন ৩ , প্লে-স্টেশন ৪,
এক্সবক্স ৩৬০ এবং এক্সবক্স ওয়ান গেমিং কনসোলের জন্য মে ২৭, ২০১৪ সালে
মুক্তি পেয়েছে। গেমটির Wii U সংস্করণ ২০১৪ সালের শেষের দিকে মুক্তি
সম্ভাবনা রয়েছে।
গেমটির পটভূমি সাজানো হয়েছে শিকাগো সিটির “ফিকশনাল” রূপে! গেমটির
স্টোরিলাইন সাজানো হয়েছে একজন হ্যাকারকে ঘিরে, যেখানে সে তার এক নিকট
আত্মীয়ের খুনের প্রতিশোধ নিতে হ্যাক করে ফেলে আধুনিক জীবনের প্রায় সব
কিছুই! ওপেন ওয়ার্ল্ড ফিচারের এই গেমটিতে ফ্রি রম সুবিধা রয়েছে যেখানে
প্লেয়ার ফ্রি ভাবে পুরো শিকাগো শহরে ঘুরে বেড়াতে পারবে।
গেমটি থার্ড পারসন ক্যামেরা ভিউতে খেলা যাবে। গেমটিতে রয়েছে সিঙ্গেল প্লেয়ার এবং মাল্টিপ্লেয়ার সিস্টেম।
নির্মাতাঃ
ইউবিসফট মন্টিয়াল
প্রকাশ করেছেঃ
ইউবিসফট
ইঞ্জিণঃ
Disrupt
Havok Physivs
খেলা যাবেঃ
বহু প্ল্যাটফর্মে
মুক্তি পেয়েছেঃ
মে ২৭, ২০১৪ সালে
ধরণঃ
একশন এডভেঞ্চার
খেলার ধরণঃ
সিঙ্গেল এবং মাল্টিপ্লেয়ার
সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টসঃ
উইন্ডোজ ভিসতা (সার্ভিস প্যাক ২)
উইন্ডোজ সেভেন (সার্ভিস প্যাক ১)
উইন্ডোজ এইট (শুধুমাত্র ৬৪বিট )
২৫ গিগাবাইট ফ্রি হার্ডডিক্স স্পেস
কমপক্ষেঃ
কোর ২ কোয়াড অথবা ফেনম ২ এক্স৪ প্রসেসর,
৬ গিগাবাইট র্যাম
ডাইরেক্স এক্স ১১ সুবিধা সম্বলিত ১ গিগাবাইটের গ্রাফিক্স কার্ড (GTX 460/HD 5770/ Intel HD 5200)
ভালোভাবে খেলতে হলেঃ
কোর আই ৭ অথবা এএমডি এফএক্স-৮৩৫০ প্রসেসর
৮ গিগাবাইট র্যাম,
ডাইরেক্স এক্স ১১ সুবিধা সম্বলিত ২ গিগাবাইটের গ্রাফিক্স কার্ড (GTX 560ti / HD 7850)
এইডেন পির্য়ারস। একজন গ্রে হ্যাট হ্যাকার এবং একই সাথে একজন ক্রিমিনালও
বটে! ১১ মাস আগে মেরলট হোটেলে ডাকাতি করতে গিয়ে ফেইল হয় সে এবং এই কাহিনীর
সুত্রপাতে তার একজন নিকট আত্মীয়ের খুন হয়। এবার এইডেন তার আত্মীয়ের খুনের
প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে উঠে।
তখনকার যুগে শিকাগো শহরটি ctOS (Central Operating System) নামের একটি
উন্নত মানের টেকনোলজির উপর নির্ভরকরে গড়ে উঠেছে, এবং এইডেন এই ctOS কে
হ্যাক করে শহরের যাবতীয় ইলেক্ট্রিকাল যন্ত্রের উপর তার অবাধ যাওয়া-আসার পথ
খুলে দেয়। এখন সে পুরো শহরের সকল বাসিন্দাদের যেকোনো তথ্য তার স্মার্টফোনের
সাহায্যে খুঁজে নিতে পারে!
এইডেনের সাবেক হ্যাকার পার্টনার ডেমিয়েন এইডেন মেরলট হোটেলে তথ্য ফাঁসের
পক্ষে কে কে রয়েছে এটা বের করতে বললে এইডেন তা প্রত্যাখান করে দেয় কিন্তু
যখন ডেমিয়েন এইডেনের বোন কিডন্যাপ করে তখন এইডেনকে এই কাজ টি বাধ্য হয়েই
করতে হয়।
ওদিকে আরেকজন হ্যাকার মহিলা ক্ল্যারা লিলির সাহায্য নিয়ে এইডেন আরেকজন
হ্যাকার গ্যাঙ্গ লিডারকে ট্যাক করে। সে হচ্ছে ব্ল্যাক ভাইসরয়েস গ্যাঙ্গ এর
লিডার এনথনি ওয়েড। এনথনির সার্ভার হ্যাক করার পর এইডেন জানতে পারে যে,
এনথনির সার্ভারে শহরের প্রায় প্রত্যেক সিটিজেনের তথ্য রয়েছে এবং এনথনি পুরো
শহরকে ব্ল্যাকমেইল করতে যাচ্ছে। অতি উচ্চ সিকুরিটি থাকায় এইডেন তখনই
ডিক্রিপ্ট কোড করতে না পারায় সে এটার সৃস্টিকারীর “টি-বোন” এর সাহায্য নেয়।
টি-বোন এর কিছু কাজ করে দেওয়ার পর টি-বোন এইডেনকে ডিক্রিপ্টশনের আনলক করায়
সাহায্য করে।
আনলক করার পর এইডেন এবং ক্ল্যারা এনথনির কমপাউন্ডের হ্যাক চালায়। এনথনির
সার্ভারের হ্যাক করার পর যখন সার্ভার ডাটা ডাউনলোড করছিল তখন এনথনির সাথে
এইডেনের সংর্ঘষ বাধে, এরই মধ্যে আরেকজন হ্যাকার তাদের সিস্টেমের মধ্যে
প্রবেশ করে সার্ভারের ডাটা চুরি করে নিয়ে উধাও হয়ে যায়!
এনথনিকে খুন করার পর এইডেনে সার্ভারে রেখে যাওয়া একটি তথ্যের সাহায্যে
জানতে পারে যে ১১ মাস আগে ডাকাতির তথ্য ফাঁসে ক্ল্যারার হাত ছিল এবং এরই
জন্য তার আত্মীয়ের খুন হয়েছে। রাগের মাথায় ক্ল্যারাকে চলে যেতে বলে এইডেন।
এইডেন কি পারবে শহরকে হ্যাকের হাত থেকে বাঁচাতে? পারবে তার আত্মীয়ের খুনের
প্রতিশোধ নিতে?? জানতে হলে এখনই গেমটি খেলতে বসে পড়ো!!
গেম-প্লেঃ
ওয়াচ ডগস একটি একশন এডভেঞ্জার টাইপের গেম যেটি থার্ড পারসন ভিউতে খেলা
যাবে। যেখানে প্লেয়ার একটি লাইনার স্টোরিলাইনের অবজেক্টটিভস পূরণের মাধ্যমে
গেমটির স্টোরিতে এগিয়ে যাবে। স্টোরিলাইনের মিশন ব্যাতিত প্লেয়ার শিকাগো
শহরে ফ্রি ভাবে ঘুরে বেড়াতে পারবে। এটা অনেকটা জিটিএ সিরিজের মতোই!
গেমটির মূল গেম-প্লে হচ্ছে হ্যাকি! যেটা প্লেয়ারের ইন-গেম স্মার্টফোনের
সাহায্যে করা হয়। স্মার্টফোনটি মাল্টিপল এপ্লিকেশন দিয়ে পূর্ণ । এসব
এপ্লিকেশনের সাহায্যে প্লেয়ার গেমটিকে নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারবে।
যেমন তুমি চাইলে স্মার্টফোনের “Crime Prevention System” এপ্লিকেশনের
মাধ্যমে কোনো সিটিজেনের মোবাইলে হ্যাক করে জানতে পারে সে কোনো প্রকাম
ক্রাইম ঘটাতে যাচ্ছে নাকি এবং তুমি তা রুখতে পারবে। মানে তুমি চাইলে এভাবে
“ভালো মানুষ” সাজতে পারো।
আবার
NPC’s ফোনে হ্যাক করে তুমি সিটিজেনদের ব্যাংক ডাটাগুলো হ্যাক করে নিয়ে টাকা, নতুন গাড়ি, অস্ত্র এবং ইন-গেম মিউজিক আনলক করতে পারো।
আবার রাস্তার ট্রাফিক লাইটে হ্যাক করে একসিডেন্টও ঘটাতে পারবে!!
মূল কথা হচ্ছে প্লেয়ার চরিত্রটিকে ঈমানদার বা ক্রিমিনাল যেকোনো ভাবে সাজাতে পারো তোমার ইচ্ছে মতো!
গেমটিতে তুমি ট্রেন রুখতে পারবে, সিকুরিলি লেভেল (যেমন কারফিউ) বাড়াতে পারবে, টাইমকে স্লো করে দিতে পারবে ভালো করে শুট করার জন্য!
গেমটিতে রয়েছে স্টেলথ উপাদান! মানে প্ল্যান করে তুমি গেমটি খেলতে পারো! তবে সব কিছুতেই তোমাকে হ্যাক করে এগোতে হবে।
আর গেমটির সাইড মিশন খেলে এবং বিভিন্ন হিডেন আইটেম সংগ্রহ করে এইডেনের স্কিলস তুমি বাড়াতে পারবে।
ওয়াচ ডগস গেমটির জন্য ইউবিসফট নতুন একটি ইঞ্জিণ তৈরি করে গেমটির নির্মাণ
কাজ শুরু করে ২০০৯ সালে। গেমটিতে হ্যাকিং এর রিয়েল মজা দিতে গেমটিকে
রাশিয়ান এন্টি-ভাইরাস প্রতিষ্টান ক্যাপারেস্কি ল্যাব অনেক সাহায্য করেছে
হ্যাকিং বিষয়ে নির্মাতাদের তথ্য সরবরাহ করে। ২০১২ সালে গেমটির তথ্য প্রকাশ
করে ইউবিসফট। মূলত গেমটি ২০১৩ সালের নভেম্বরে বাজারে আসার কথা ছিল। তবে
গেমটিতে আরো গ্রাফিক্স আপগ্রেডের জন্য মুক্তি তারিখ ২০১৪ সালের শুরু দিকে
পিছিয়ে দেওয়া হয়।
ইউবিসফট এসাসিনস ক্রিড, ফারক্রাই, স্প্লিন্টার সেল সহ ওয়াচ ডগস গেমটির
ছায়াছবি আনবে। কলাম্বিয়া পিকচারস এর আন্ডারে এপ্রিল, ২০১৪ সালেই ছবিগুলো
শুটিং শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। উপরে পুলিশ!!হুমম! কাকে হ্যাক করা যায়!!!সেইরাম গ্রাফিক্স!রিফ্লেকশনটা জটিল!ফুসসসস!গাড়িটা এখন আমার! হুহুহুুহহাহাহাহাহাBURNOUT!!মোটামুটি ভালই গেম!
> গেমস জোন শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এর উপাদান
সমূহের দ্বারা কেউ মনে কষ্ট কিংবা আঘাত পেলে তা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার
আহ্বান জানাচ্ছি।
> গেমস জোনে ব্যবহৃত বাংলা কভার, ওয়ালপেপারসমূহ সর্ম্পূণ ভাবে লেখকের নিজস্ব সৃস্টি। এর সাথে আসল গেমটির কোনো সর্ম্পক নেই
> গেমস জোন এর সাথে উক্ত গেমসগুলোর কোনো সরাসরি সম্পৃত্ত নেই এবং থাকবে না।
> গেমস জোন এর গেমসগুলোর রিলিজ তারিখ, নির্মাতা, প্রকাশক, মুক্তির
তারিখ, সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টস এবং চিটকোড তথ্য গুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইট হতে
সংগৃহকৃত। লেখক এখানে শুধুমাত্র বাংলায় লিখেছেন।
> ডাউনলোড লিংক এবং এর ফাইলসমূহ সর্ম্পূণ ভাবে অন্য সাইট হতে কপিকৃত। লেখকের সাথে ডাউনলোড লিংক এর কোনো সম্পৃত্ততা নেই।
> সর্বপরি গেমস জোন লেখক গেমওয়ালার ব্যক্তিগত কর্ম মাত্র। এর সাথে এই
ব্লগের কোনো সর্ম্পক নেই এবং গেমস জোনের সকল তথ্য (ডাউনলোড লিংক ব্যাতিত)
এর জন্য শুধুমাত্র লেখক গেমওয়ালা দায়ী থাকবে।
> গেমস জোন একটি সর্ম্পূণ ফ্রি গেমস রিভিউ এবং প্রিভিউ টিউন। তাই এর
যেকোনো উপদান স্বাধীনভাবে “ব্যক্তিগত” উদ্দেশ্যে যে কেউ ব্যবহার করতে
পারবে। তবে গেমস জোন কে “করপোরেট” ভাবে কখনোই ব্যবহার করা যাবে না।
দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশি উইকিপিডিয়ানদের জন্য বৃত্তি
ঘোষণা করেছে বাংলা উইকিপিডিয়া। এ দেশে বসবাসকারী যে কোনো নাগরিক এ বৃত্তির
জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বাংলা উইকিপিডিয়ার ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, বৃত্তি সমন্বয়কারি দল বা
বাংলা উইকিমিডিয়া সম্প্রদায় আবেদনকারীদের কাজ দেখে নির্বাচন করবেন।
আগামী ২০ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে। ইতোমধ্যে ১০ অক্টোবর
থেকে আবেদন গ্রুহণ শুরু হয়েছে। ২৪ নভেম্বরের মধ্যে মনোনীতদের বাছাই শেষে
পরদিন চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
উইকিপিডিয়ার বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানটি আগামী ১২ ও ১৩ ডিসেম্বর কলকাতার
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানটির আর্থিক
সহযোগীতায় থাকবে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন।
বৃত্তির আবেদনের বিষয়ে জানানো হয়েছে উইকিপিডিয়ার স্বেচ্ছাসেবক, বক্তা,
নারী আবেদনকারী, শিশু এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অগ্রাধিকারভিত্তিতে মনোনীত
করা হবে। আর বৃত্তি নির্বাচন করা হবে উইকিম্যানিয়ার নিয়ম অনুসারে।
বৃত্তি পাওয়ার শর্তে বলা হয়েছে, আবেদনকারীরা অবশ্যই বাংলা উইকিপিয়িাতে
আইডি থাকতে হবে। লগ-ইন থাকা অবস্থায় নিজে আবেদন করতে হবে এবং অন্য কেউ
আবেদন বা মনোনয়ন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।
বাংলাদেশে বসবাসকারী বাঙ্গালীরাও বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এ
জন্য পাসপোর্ট থাকতে হবে। এমনকি পাসপোর্ট ছাড়া ভারতে প্রবেশ না করতেও
বলেছে প্রতিষ্ঠানটি। বৃত্তি প্রাপ্তকে নিজ খরচে ভিসার ব্যবস্থাও করতে হবে;
কিন্ত এ সংক্রান্ত সহায়তা দেওয়া হবে। তবে কলকাতায় গেলে সেখানকার খরচ
এককালীন নগদ দেওয়া হবে।
শর্তে আরও বলা হয়, আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের কম হলে তার সঙ্গে মা-বাবাকে
ভারতে যেতে হবে। বৃত্তি গ্রহণকারীকে অবশ্যই অনুষ্ঠানের জন্য অনলাইনে
রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
কোন কারণে মূল অনুষ্ঠান বাতিল হলে আয়োজক কমিটি যাতায়াত বাবদ কোনো টাকা
ফেরত দিতে বাধ্য থাকবে না। পরিবহন খরচ হিসেবে শুধু ঢাকা থেকে কলকাতা ও
কলকাতা থেকে ঢাকার খরচ ধরা হবে। আবাসনের ব্যবস্থা করবে কর্তৃপক্ষ।
আবেদনকারীকে শুধু এ সম্মেলনে যোগদানের শর্তে বৃত্তি প্রদান করা হবে।
সম্মেলনে না আসলে বৃত্তি বাতিল করা হবে।
আমরা অনেকেই অনলাইন ঢিভি চ্যানেলের সাথে খুব একটা পরিচিত নই। কেননা
বাংলাদেশের কম গতিসম্পন্ন ইন্টারনেটের কারনে অনলাইন টিভি চ্যানেলগুলো,
এমনকি ভিডিও ঠিকমত দেখা যায় না। তবে বর্তমানে বাংলাদেশে ওয়াইম্যাক্স,
ত্রিজি ও বিভিন্ন দ্রুত গতির ইন্টারনেট চালু হওয়ায় এই সমস্যা অনেকটাই দূর
হয়েছে। তাই এখন আসুন, নিজেরাই তৈরী করি অনলাইন টিভি চ্যানেল!
খুব সহজেই অনলাইনে তৈরী করা যায় নিজের নামে ফ্রী অনলাইন টিভি চ্যানেল। এজন্য আমাদের জা করতে হবে তা নীচে দেয়া হল।
প্রথমে আমাদের যা করতে হবে তা হল, WorldTV ওয়েব সাইটে যান। এরপর
কিছুক্ষন লোড হওয়ার পর একটি পেইজ আসবে, সেখানে Continue তে ক্লিক করুন।
তারপর নিচের চিত্রের মত একটি পেইজ আসবে এবং সেখানে যে ভিডিও গুলো আপনার
চ্যানেলে দেখাতে চান সেগুলোর লিংক দিন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন।
পরের ধাপে আপনার চ্যানেলের জন্য পছন্দমত একটি নাম দিন। একটি নাম
এভেইলেবল না থাকলে অন্য একটি দিয়ে চেস্টা করুন। এরপর আপনার টিভি চ্যানেলের
জন্য লোগো
নির্বাচন করে Next এ ক্লিক করুন এবং আপনার ই-মেইল এড্রেস দিন। ব্যাস, আপনার টিভি চ্যানেলটি তৈরি হয়ে গেছে ।
এরপর সেখান থেকে Next এ ক্লিক করে আপনার এডিটর পেইজে যান এবং
প্রয়োজনীয় সেটিংস ঠিক করুন। আপনার ওয়েব সাইটে টিভি চ্যানেল এড করার জন্য
এডিটর পেইজের উপরের ট্যাবগুলোর সাহায্য নিন।
Standard অথবা iFrame এমবেড থেকে যেকোন একটি বেছে নিয়ে আপনার সাইটে যুক্ত করতে পারবেন।
এবার আপনার অনলাইন চ্যানেলটি ভিজিট করে দেখুন আপনার দেয়া ভিডিওগুলো পর্যায়ক্রমে প্লে হচ্ছে।
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং এর জগতে ফেসবুক এখন তুমুল জনপ্রিয় । অনেকেই জানেন
না ব্যক্তিগত তথ্য রাখা , বন্ধু তৈরী করা এবং গেম খেলার ক্ষতিকর প্রভাব
গুলো । যা প্রাইভেসি এর জন্য অনেক ক্ষতিকর । আজকে ফেসবুকের ব্যক্তিগত
গোপনীয়তা কিভাবে বজায় রাখা যায় সে বিষয়ে কিছু আপনাদের জানাব ।
১. ফ্রেন্ড লিষ্ট অর্গানাইজ করুন :
যদি আপনার বস , আপনার ক্লায়েন্ট , আত্নীয় কিংবা বাইরের কেউ যখন আপনাকে
ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েষ্ট পাঠাবে তখন আপনি কি করবেন ? বিশেষ বিশেষ
ফ্রেন্ড লিষ্ট তৈরী করুন । যা আপনার ফেসবুকের প্রাইভেসী অনেকাংশেই নিরাপদ
করবে । টপ মেন্যু থেকে Friends সিলেক্ট করুন । তারপর Create সিলেক্ট করে
বিভিন্ন নামে আপনার ফ্রেন্ড লিষ্ট তৈরী করুন । যেমন workers, Family,
College Friends, etc . আপনার বন্ধুরা আপনার তৈরী করা ফ্রেন্ড লিষ্ট দেখতে
পাবেনা । যা শুধুমাত্র আপনিই দেখতে পাবেন । তাই আপনি আপনার ইচ্ছা মতো আপনার
লিষ্ট এর নাম দিন ।
আপনার বাম পাশের সাইড বারে সব ফ্রেন্ড লিষ্ট ডিফল্ট হিসেবে দেখা যায়না ।
More ক্লিক করে সব লিষ্ট দেখুন এবং যাদেরকে আপনি আলাদা হিসেবে বিভিন্ন
লিষ্ট এ রাখতে চান তাদের কে ড্রাগ করে লিষ্ট লিষ্ট এ নিয়ে আসুন ।
২ . Profile Privacy কাষ্টমাইজ করুন :
ক্লিক Settings > Privacy Settings > Profile. তারপর আপনার প্রোফাইলের কোন অংশ কে দেখতে পারবে তা সিলেক্ট করুন ।
আপনি ড্রপ ডাউন বক্স হতে Customize সিলেক্ট করে আপনার ফ্রেন্ড এর নাম
বসিয়েও করতে পারেন । ফ্রেন্ড লিষ্ট তৈরী করা না থাকলে এটা তাৎক্ষনিক ভাবে
করা যায় ।
এছাড়া Contact Information ট্যাব এ গিয়ে কিভাবে আপনার তথ্য গুলো ইন্টারনেট এ শেয়ার করতে চান তা ঠিক করুন ।
৩. ফটো এ্যালবামের প্রাইভেসী সেট করুন :
আপনার প্রোফাইল পেজ এর Photos ট্যাব এ Album Privacy তে ক্লিক করুন ।
তারপর আপনার কোন ফটো এ্যালবাম কারা দেখতে পারবে তা ফ্রেন্ড লিষ্ট হতে
সিলেক্ট করুন ।
আপনার প্রোফাইলের ছবি একটি স্পেশাল এ্যালবামে সংরক্ষিত হয় যা যে কেউ দেখতে পারবে ।
৪. সার্চ ভিজিবিলিটি সীমাবদ্ধ করুন :
ফেসবুকে আপনাকে কেউ সার্চ করলে আপনার ভিজিবিলটি কিরকম হবে তা সেট করতে
ক্লিক করুন Privacy > Search । আপনার প্রাইভেসী নিরাপদ রাখতে এটা খুব
গুরুত্বপূর্ন । সার্চ রেজাল্ট এ কি কি ভিজিবল হবে তাও আপনি চাইলে সেট করতে
পারবেন।
ফেসবুকে আপনার কর্মকান্ড যেমন কমেন্টস, কিছু পছন্দ করা, গ্রুপ, ইত্যাদি
আপনার সব বন্ধুদের হোম পেইজে হাইলাইটস হয় । আপনি চাইলে এটা নিয়ন্ত্রন
করতে পারেন । এখানে আপনার ফ্রেন্ড লিষ্ট কাজ করবেনা , আপনি সব অপশন গুলো
টার্ন অফ করবেন ।
টার্ন অফ করতে Privacy > News Feed and Wall তে যান ।
৬. ফেসবুক Wall Privacy সেট করুন :
আপনার প্রোফাইল এর স্ট্যাটাস বক্স এর নিচে Options > Settings এ ক্লিক করুন ।
আপনার কোন ফ্রেন্ড আপনার Wall এ কিছু পোষ্ট করতে পারবে এবং কারা কারা
সেই পোষ্ট দেখতে পারবে তা আপনি এখান থেকে সহজেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন ।
৭. ফেসবুকের বিজ্ঞাপনে নিজেকে পরিহার করুন :
ফেসবুকে দু`ধরনের বিজ্ঞাপন রয়েছে । কিছু থার্ড পার্টি বিজ্ঞাপন এবং
ফেসবুকের নিজস্ব বিজ্ঞাপন । থার্ড পার্টি বিজ্ঞাপন দাতারা বর্তমানে আপনার
নাম এবং ছবি ব্যবহারে অনুমতি প্রাপ্ত নয় কিন্তু ভবিষ্যতে হয়তো
অনুমতিপ্রাপ্ত হতে পারে বিধায় আপনি আপনার বিজ্ঞাপন সেটিংসটি ডিস্এলাউ করে
নিন । Privacy > News Feed and Wall > Facebook Ads tab এ গিয়ে turn
off করুন ।
৮. বন্ধুদের অ্যাপলিকেশন থেকে নিজেকে রক্ষা করুন :
Privacy > Applications তে যান । Settings ট্যাব এ ক্লিক করে সব বক্স
আনচেক করে দিন । এই সেটিংসটি কোন তথ্য আপনি আপনার বন্ধুদের অ্যাপলিকেশন এ
ভিজিবল রাখবেন তা নিয়ন্ত্রন করতে আপনাকে সাহায্য করবে । ডিফল্ট হিসেবে
সেটিংস গুলো ভিজিবল থাকে । যার অর্থ আপনার ধর্ম , জেন্ডার , সেক্সুয়াল
এবয় পলিটিক্যাল ভিউ , ছবি ইত্যাদি সবসময় ফেসবুকের সব এ্যাপলিকেশন
ডেপেলপারদের কাছে সহজলভ্য হয়ে যায় , যখন আপনার কোন বন্ধু কোন ক্যুইজ
গ্রহন করে অথবা গেম খেলে অথবা অন্য কোন ফেসবুক অ্যাপলিকেশন চালায় । এটা
অবশ্যই আপনার প্রাইভেসি এর জন্য ক্ষতিকর ।
অনেকেই এই প্রাইভেসি কন্ট্রোল এর গুরুত্ব বুঝতে পারেন না । এই সেটিংস
দ্বারা আপনার কোন বন্ধু কোন এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করলে সেখানে আপনার
ব্যক্তিগত তথ্যের উপস্থিতি নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন ।
৯. ফেসবুকের অ্যাপলিকেশনে নিজের প্রাইভেসি রাখুন :
কোনা অ্যাপলিকেশন আপনার কি কি তথ্য শেয়ার করছে তা জানার তেমন উপায় নেই
। কোন আ্যপলিকেশন আপনার সম্পর্কে জানে এবং বন্ধুদের গোপন তথ্য জাতে যখন
ক্যুইজটি সিলেক্ট করবেন তখন প্রোগ্রামের ডেভেলপার তাও জানতে পারে যা
প্রাইভেসী এর জন্য ক্ষতিকর ।
Privacy Mirror নামে একটি ফেসবুক অ্যাপলিকেশন আছে যা দিয়ে আপনার
বন্ধুরা আপনার বিভন্ন তথ্য ডিটেইলস সংগ্রহ করতে পারবে । এই ঝুকি থেকে
বাঁচার জন্য আপনি যা করতে পারেন তা হলো সেইসব অ্যাপলিকেশন আপনি গ্রহন করতে
পারেন যা বিশ্বাসযোগ্য এবং প্রাইভেসির প্রতি হুমকি নয় । টপ মেন্যু থেকে
Settings > Application Settings যান । ড্রড ডাউন বক্স হতে Recently
Used to Authorized এ পরিবর্তন করুন ।
তাছাড়া অ্যাপলিকেশন এর লিষ্ট চেক করুন Allowed to Post এবং Granted
Additional Permissions যাতে আপনি ইচ্ছামত অ্যাপ্লিকেশন রিমুভ করতে পারেন ।
১০. চিরস্স্থায়ী ভাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলেট করতে চান? তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট De-Activate নয় , একদম ডিলেট করুন :
আপনি সহজে আপনার ফেসবুক আ্যকাউন্ট De-Activate করতে পারেন Settingsথেকে ।
কিন্তু De-Activate করলেও আপনার সব ছবি, তথ্য , প্রোফাইল, বন্ধু ফেসবুকে
রয়ে যাবে ।
ফেসবুকে ইচ্ছে করলেই বেশি বেশি বন্ধু বানানো যায় না। আপনি ইচ্ছেমত
ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন না। এটা বেশি বেশি করলে মঝেমধ্যেই লক্ষ্য
করবেন আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ফেসবুক ব্লক করে দিচ্ছে দুই দিনের জন্য,
পাঁচ দিনের জন্য বা তারও বেশি। সাধারণত অপরিচিত কাউকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
পাঠানোটা ফেসবুকের অপব্যবহারের মধ্যে পড়ে। অপব্যবহার বন্ধ করার জন্যই
ফেসবুক মাঝেমধ্যে এই কাজটি করে থাকে; এমনকি অনেক সময় পরিচিত কাউকেও ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট পাঠাতে দেয়া হয় না। তখন ব্যবহারকারীরা সমস্যায় পড়ে যায়।
প্রোগ্রাম আবেগ বোঝে না, যুক্তি বোঝে:
কারও কাছে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে চান? এখন ফেসবুক কীভাবে বুঝবে আপনি
তার পরিচিত কি-না। এর জন্য ফেসবুক যে বিষয়গুলো যাচাই করে, তা হলো আপনার
সঙ্গে তার মিউচুয়াল ফ্রেন্ড কতজন (যারা দুজনেরই বন্ধু), আপনি আর তিনি একই
স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন কি-না, আপনি ও তিনি একই প্রতিষ্ঠানে
চাকরি করেন কি-না, আপনার ও তার নেটওয়ার্ক একই কি-না, আপনি ও তিনি একই
এলাকায় বাস করেন কি-না বা আপনার ও তার বাসা একই এলাকায় কি-না। এসব নানা
বিষয় যাচাই করে ফেসবুক বুঝতে পারে, আপনি তার পরিচিত কি-না। তাছাড়া আপনি
যাদের কাছে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছেন, তারা সবাই কি আপনাকে গ্রহণ
করেছেন, নাকি বেশিরভাগই আপনাকে গ্রহণ করেননি। এগুলো যাচাই করে ফেসবুক বুঝতে
পারে আপনি ফেসবুকে মিসইউজ করছেন কি-না। অপব্যবহার করলে প্রথমে দুই দিন,
তারপর পাঁচ দিন আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ব্লক করে আপনাকে সতর্ক করে। আপনি
এরপরও সতর্ক না হলে ১৫ দিন, তারপর এক মাস, এরপর দুই মাস। তার পরও আপনি
সতর্ক না হলে পরে ফেসবুক অ্যাকাউন্টই ডিজেবল (বন্ধ) করে দেয়। অনেক সময়
ফেসবুক আপনার অ্যাকাউন্টটি ব্লক করে রাখে। তখন জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠালে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আবার আপনার অ্যাকাউন্টটি
সক্রিয় করে দেবে। কিছুদিন পরপর http://apps.facebook.com/friendrequests
ঠিকানা থেকে আপনার পেন্ডিং ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট বের করে তাদের রিমুভ করে দিতে
পারেন, যারা আপনাকে অ্যাকসেপ্ট করেন না।
আসসালামু আলাইকুম! কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো। আমি প্রতিদিন কিছুনা কিছু
এন্ড্রয়েড Software/Games আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আপনাদের কেমন লাগে
জানিনা। তবে আশা করি ভালোই লাগে। আমি সবসময় ভালো কিছু শেয়ার করার চেষ্টা
করি। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে আমি আপনাদের সাথে ভালো কিছু শেয়ার
করতে পারি। যাই হোক বেশি কিছু বলতে চাইনা। আজ আমি আপনাদের সাথে প্রতিদিনের
মত একটা নতুন এন্ড্রয়েড Software শেয়ার করব। তবে আমি আজ যে এপটি শিয়েয়ার
করব তা একটু ভিন্নরকম।আপনি যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন তাহলে এটা আপনার
অবশ্যই নেয়া প্রয়োজন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন এটা কিধরনের এপ। এটা একটি
এডুকেশনাল এপ মানে শিক্ষা বিষয়ক এপ।এটা আপনাকে বীজগনিতে সহায়তা করবে।
বীজগনিতে যত সমস্যা আছে প্রায় সবকিছুরই সমাধান পাবেন এই এপসে।তো আপনিত
বুঝতেই পারছেন যে এই এপটি আপনার কত উপকারে আসবে।তো ডাউনলোড করুন আর হয়ে
উঠুন অংকের মাষ্টার।তবে আমি আগেই বলে রাখি এই এপটি এর আগে কেউ শেয়ার করেছে
কিনা জানিনা তবে এটা আমি প্রথম শেয়ার করছি। তো যদি আপনারা এটা প্রয়জনিয় মনে
করেন তাহলে ডাউনলোড করুন। File Name:Math Helper Lite–Algebra.Apk
Download:Softwareটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
আশা করি Softwareটি আপনাদের উপকারে আসবে। আপনার লেখা পড়ায় অনেক সহায়তা করবে।
ধন্যবাদ